নারায়ণগঞ্জের এক বিঘা জমির পুরো বাড়িই বিড়াল-কুকুরের! | The Business Standard

নারায়ণগঞ্জের এক বিঘা জমির পুরো বাড়িই বিড়াল-কুকুরের! | The Business Standard

 

পুরো বাড়িই বিড়াল-কুকুরের

প্রায় ১ বিঘা জমির উপর দোতালা বাড়িতে আশ্রয় পেয়েছে ১৬০টির বেশি অসুস্থ ও জীবন সংকটে থাকা বিড়াল-কুকুর। এসব বিড়াল-কুকুরের খাদ্য-চিকিৎসা ও অন্যান্য প্রয়োজন মেটাতে প্রতি মাসে গড়ে খরচ হয় দেড় লাখ টাকা। আশ্রম পরিচালনার বড় অংশই আসে পেইড ফোস্টার থেকে। আর কিছু অনুদান হিসেবে দেন পশুপ্রেমীরা। বাকি টাকার যোগানদাতা দ্বীপান্বিতা হৃদি নিজেই। 


এটি একটি সহানুভূতি ও যত্নশীল অসুস্থ বিড়াল-কুকুরের জন্য প্রস্তুত হওয়া বড় উদাহরণ দেখা যায়। বাস্তবে, এমন প্রকল্পগুলি একটি সম্পর্ক গঠন করতে সাহায্য করতে পারে এবং জীবন সংকটে পড়া অসুস্থ বিড়াল-কুকুরদের জন্য যাত্নবান আত্মীয়তা সৃষ্টি করতে সাহায্য করতে পারে।

এই অসুস্থ বিড়াল-কুকুরদের জন্য প্রতি মাসে গড়ে খরচ হওয়া দেড় লাখ টাকা একটি চমৎকার পরিমাণ। এটি প্রতি মাসে খরচ হয়ে থাকা ব্যপারটি অত্যন্ত সহজেই উল্লেখযোগ্য এবং এটির মাধ্যমে আমরা সমাজে একটি ভাল উদাহরণ দেখতে পারি যে কীভাবে একটি বড় জমির মাধ্যমে জীবন সংকটে পড়া বিড়াল-কুকুরদের জন্য সাহায্য করা যায়।

দ্বীপান্বিতা হৃদি বা এমন অস্থিরতা অবলম্বন করা যায় না, এর পরিবর্তে সামাজিক উদারতা এবং প্রেমের একটি সৌন্দর্যময় প্রতীক। এরকম সম্প্রদায়ের সাথে যোগান দিতে বা অনুদান রাখতে পারে পশুপ্রেমী বা সমাজ সেবায় আগ্রহী ব্যক্তিরা। এর মাধ্যমে সমাজের একটি অংশ হিসেবে আত্মীয়তা সৃষ্টি হয় এবং সুস্থ অবস্থানের জন্য বিভিন্ন সম্পর্ক গঠন করা হয়।

এই ধরণের প্রকল্পগুলি সমাজে উদার ভাবে উদাহারণ স্থাপন করতে সাহায্য করতে পারে এবং সামাজিক অমুল্যবান সেবা সরবরাহ করতে সাহায্য করতে পারে।

Copyright © Video WiKi Pro - The best Site For Video Sharing | Distributed by Blogger Templates | Designed by OddThemes