বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রছাত্রীদের মধ্যে একটি অজানা জগতে হাঁটালে পৌঁছতে হলে কিছু কিছু অদ্ভুত ঘটনার সাথে মুখোমুখি হতে হয়। দেরিনকুয়ু এমনই একটি স্থান, যেখানে একবার ঢুকলেই মানুষটি নিজেকে একটি অনুভূতির অবিস্মরণীয় অভিজ্ঞানে পৌঁছিয়ে দিয়ে থাকে।
এই আন্ডারগ্রাউন্ড শহরে জনসংখ্যা দিনে দিনে বাড়ছে, যা এক আশ্চর্যজনক সত্য। এখানে বসবাস করা ২০,০০০ মানুষের মধ্যে অধিকাংশ ছাত্র-ছাত্রী এবং শিক্ষার্থীরা। এই সমুদ্রতট শহরের ভিতরে এক বিশাল অধ্যায়।
এই আন্ডারগ্রাউন্ড জগতের রহস্য হলো এর সহজ প্রবাহিত জীবনধারা। এখানে সমস্তকিছু এক সাথে ঘটে থাকে - অধ্যায়বদ্ধ শিক্ষা, ক্যাম্পাস জীবন, এবং একটি অদ্ভুত সামাজিক সার্কেল। একজন ভিজিটরকে এই শহরে এসে দিতে হলে, সে তার পূর্ববর্তী জীবন থেকে ভিন্ন একটি দৃষ্টিকোণ অনুভব করতে পারবে।
এই আন্ডারগ্রাউন্ড শহরে প্রবাসী মানুষের মধ্যে এক অদ্ভুত সংস্কৃতি রয়েছে। এখানে বসবাস করা ব্যক্তিরা এক অপূর্ব সমৃদ্ধির মাধ্যমে সাজিয়ে আনছে একটি নতুন রঙের আলোক। শিক্ষার্থীরা যদি কোনও প্রকল্পে অংশ নেয়, তাদের মধ্যে একটি বিশেষ প্রকৃতির প্রজন্ম আছে। এখানে সকল বৃহত্তর মানুষ একটি মূল্যবান ধারার অংশ।
এই আন্ডারগ্রাউন্ড শহরের বড় একটি বৈশিষ্ট্য হলো তার সামাজিক আয়জন। এখানে প্রতিটি বাসিন্দা একটি অসীম আত্মবিশ্বাস এনেছে, যা তাদের মধ্যে অনন্ত সম্ভাবনা এনেছে। এই সামাজিক আয়জ